২০১৯ সালে চালু হওয়া ফ্লিপকার্ট সমর্থ ভারতের কারিগর, হস্তশিল্পী, বয়নশিল্পী ও মাইক্রো-এন্টারপ্রাইজসমূহকে ই-কমার্সের আওতায় নিয়ে এসেছে এবং এক মিলিয়নেরও বেশি মানুষের জীবিকায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন ঘটিয়ে চলেছে। এদেশের আর্থিক বুনিয়াদ মজবুত করার কাজে ফ্লিপকার্টের পাশে রয়েছে নতুন প্রজন্মের কারিগর, হস্তশিল্পী ও বয়নশিল্পীরা।
মহিলা, গ্রামীণ শিল্পোদ্যোগী, হস্তশিল্পী, বয়নশিল্পী ও শারীরিক প্রতিবন্ধকতাযুক্ত মানুষের প্রতি নজর রেখে কাজ করে চলেছে ফ্লিপকার্ট সমর্থ। তাদের ই-কমার্সের সঙ্গে যুক্ত করাটাই সমর্থ-এর লক্ষ্য। তাদের প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে যাতে তারা স্থানীয় উৎপাদন ও হস্তশিল্পজাত সামগ্রী অনলাইনে বিপণনের জন্য নিয়ে আসতে পারেন। ফ্লিপকার্ট এজন্য সমর্থ পার্টনারদের নানারকম কনজিউমার ফিডব্যাক দিয়ে সাহায্য করছে, যাতে তারা তাদের পণ্যসামগ্রীর মান উন্নত করার পাশাপাশি এই প্লাটফর্মের মাধ্যমে নিজেদের আয় বৃদ্ধি করতে পারেন।
গ্রামীণ উদ্যোগীরা যাতে এই প্লাটফর্মে যোগ দিতে পারেন সেজন্য সমর্থ কর্মসূচির অধীনে ফ্লিপকার্ট বিভিন্ন সরকারি সংস্থা, লাভলিহুড মিশন, স্বাধীন বিক্রেতা ও এনজিও পার্টনারদের সমন্বয় সাধন করেছে। তাদের কাছে ই-কমার্স অভিজ্ঞতাকে সহজ করার লক্ষ্য নিয়ে ফ্লিপকার্ট প্রযুক্তিগর গণতন্ত্রীকরণ করেছে এবং সমাজের পিছিয়ে থাকা নাগরিকদের ক্ষমতায়ণ করে চলেছে।